Home Blog Page 2

বাবর আজম ইংরেজিতে কথা বলতে পারে না -: শোয়েব আখতার

পাকিস্তানের প্রাক্তন তারকা পেসার শোয়েব আখতার সম্প্রতি একটি বিস্ফোরক সাক্ষাৎকারে বাবর আজমের পাকিস্তানকে ফের তুলোধোনা করেছেন। শোয়েব জাতীয় দলের প্লেয়ারদের ইংরেজি বলতে না পারা নিয়ে এ বার এক হাত নিয়েছেন। এই বিষয়ে তিনি ছাড় দেননি দলের অধিনায়ক বাবর আজমকেও। পাকিস্তানের বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই ম্যাচ উপস্থাপনার সময়ে ইংরেজিতে কথা বলতে পারছেন না এবং এর জন্য তাঁরা প্রায়শই ট্রোলড হয়ে থাকেন। সেই নিয়েই বিরক্তি প্রকাশ করেছেন শোয়েব।

৪৭ বছরের প্রাক্তন তারকা শোয়েব আখতারের দাবি, বাবর আজমেরও ইংরেজিতে দক্ষতা নেই। সে কারণেই তিনি বড় ব্র্যান্ড হয়ে উঠতে পারেননি। তিনি ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন না। শোয়েবের মতে, ক্রিকেট খেলা এক জিনিস আর মিডিয়া সামলানো আর এক জিনিস। এবং বাবর যদি কথা বলতে না পারে, তা হলে তিনি নিজেকে প্রকাশ করতে পারবন না।

পাকিস্তানের স্থানীয় চ্যানেলের সঙ্গে কথা বলার সময়ে শোয়েব আখতার পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের ইংরেজিতে কথা বলতে পারার সমস্যাকে আক্রমণ করে বলেছেন, ‘আপনারাই দেখুন, দলে কোনও চরিত্র নেই। কথা বলার উপায় নেই। এমন পরিস্থিতিতে, ম্যাচ পরবর্তীতে উপস্থাপনার সময়ে এটি খুব অদ্ভুত দেখায়। ইংরেজি শেখা এবং কথা বলা কতটা কঠিন? ক্রিকেট খেলা এক জিনিস আর মিডিয়া সামলানো আর এক জিনিস। আপনি যদি কথা বলতে না পারেন, তবে আপনি টিভিতে নিজেকে প্রকাশ করতে পারবেন না।’

ভাবিনি এত তাড়াতাড়ি ফিরে আসব -ঃ হাথুরুসিংহে

দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের প্রধান কোচ হওয়ার পর বুধবার প্রথমবারের মতো সংবাদ সম্মেলনে এলেন চন্দ্রিকা হাথুরুসিংহে। শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে প্রথম সংবাদ সম্মেলনে হাথুরু জানালেন, বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য সব সময়ই তাঁর সফট কর্নার ছিল। হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে চলে যাওয়ার পর থেকেই অনুসরণ করছি। সময়ে সময়ে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল।

বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য আমার সব সময়ই সফট কর্নার ছিল। কারণ এটা আমার প্রথম আন্তর্জাতিক অ্যাসাইনমেন্ট। ফিরে আসার কথা মাথায় সব সময়ই কাজ করত।’

বাংলাদেশে ফেরা সম্পর্কে এই লঙ্কান কোচ আরো বলেন, ‘ভাবিনি এত তাড়াতাড়ি ফিরে আসব। কিন্তু আবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময় যখন (বিসিবি) সভাপতি ও কিছু কর্মকর্তার সঙ্গে দেখা হলো, কিছু ব্যাপারে কথা হয়েছে। এরপর আমার মনে হয়েছে এটাই সঠিক সময় ফিরে আসার। এরপর ২০২৩ বিশ্বকাপ আছে, নিউ সাউথ ওয়েলস সিজনটা একটু দেরিতে ছিল। আমার মনে হয়েছে এটাই সঠিক সময় ফিরে আসার।

এগিয়ে যাও মেসি, তুমি এটার যোগ্য দাবিদার-: নাদাল

0

এই তো দুই মাস আগেই ৩৬ বছরের অপেক্ষা ঘুচিয়ে আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ এনে দিয়েছেন লিওনেল মেসি। বিশ্বজুড়ে মেসির জয়জয়কার। এর মাঝেই মেসি মনোনয়ন পেয়েছেন বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাসম্পন্ন পুরস্কার ‘লরিয়াস ওয়ার্ল্ড স্পোর্টসম্যান অব দ্য ইয়ার’-এর সংক্ষিপ্ত তালিকায়। তার সঙ্গে আরো আছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে, স্টিফেন কারি, ম্যাক্স ভেরস্টাপ্পান এবং মুন্ডো ডুপ্লেন্টিস, রাফায়েল নাদালের মতো তারকা খেলোয়াড়রা।

টেনিস সুপারস্টার রাফায়েল নাদাল যে মেসির বড় ভক্ত, এটা সবাই জানেন। এই স্প্যানিশ তারকা মনে করেন, এবারের লরিয়াস পুরস্কারটি মেসির প্রাপ্য। এর আগে ২০২০ সালে লুইস হেমিল্টনের সঙ্গে যৌথভাবে লরিয়াসের বর্ষসেরা পুরস্কার জিতেছিলেন মেসি। এবার নিজের ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে নাদাল লিখেছেন, ‘লরিয়াসের বর্ষসেরা পুরস্কারের জন্য ফের মনোনীত হতে পারা সম্মানের। তবে এ বছর… এগিয়ে যাও মেসি, তুমি এটার যোগ্য দাবিদার।’

মেসি বিশ্বকাপ জিতলেও নাদাল নিজেও কিন্তু লরিয়াসের এই পুরস্কারের যোগ্য দাবিদার। রেকর্ড ২২তম গ্র্যান্ডস্ল্যাম জয়ের পথে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ও ফ্রেঞ্চ ওপেন জয় করেন তিনি। ২০২১ সালে নাদাল এই পুরস্কার জিতেছিলেন। ওই সময় ভিডিও বার্তায় নাদালকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন মেসি। এবার নাদাল নিজেই মেসিকে পুরস্কারের দাবিদার মনে করছেন। কারণ, মেসির জাদুতেই ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেছে আর্জেন্টিনা।

পিএসজিতে নতুন চুক্তি না করলে এই ৫ ক্লাবে যেতে পারে মেসি

0

কদিন আগপর্যন্তও সব ঠিকঠাক ছিল। মনে হচ্ছিল লিওনেল মেসি ও পিএসজির নতুন চুক্তি শুধুই সময়ের ব্যাপার। সেভাবেই এগোচ্ছিল সব। তবে হঠাৎই পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। ইউরোপিয়ান সংবাদমাধ্যমগুলোর সাম্প্রতিক খবর—হচ্ছে না মেসি-পিএসজির চুক্তি নবায়ন। আগামী জুনে চুক্তি শেষ হওয়ার পর ভিন্ন কোনো গন্তব্য খুঁজে নেবেন আর্জেন্টাইন তারকা।

অর্থনৈতিক জটিলতায় ২০২১ সালের আগস্টে ২ বছরের চুক্তিতে বার্সেলোনা ছেড়ে পিএসজিতে আসেন মেসি। প্রথম মৌসুমটা ভালো না গেলেও এবারের মৌসুমে দারুণ খেলছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ হয়ে বিশ্বকাপ জেতা এ নায়ক। সবশেষ লিলের বিপক্ষে ম্যাচেও শেষ মুহূর্তের ফ্রি কিকে গোল করে দলকে জয় এনে দেন মেসি।

তবে দারুণ ছন্দে থাকা মেসির সঙ্গে নাকি চুক্তি নিয়ে বনিবনা হচ্ছে না পিএসজির। প্রশ্ন হচ্ছে, প্যারিস ছেড়ে গেলে মেসির পরবর্তী গন্তব্য কোথায় হবে? এখন পর্যন্ত মেসিকে ঘিরে সম্ভাব্য ৫ গন্তব্য (ইন্টার মায়ামি, বার্সেলোনা , ম্যানচেস্টার সিটি , সৌদি ক্লাব আল নাসর , নিউওয়েলে’স ওল্ড বয়েজ) নিয়ে আলোচনা শোনা যাচ্ছে।

জাদেজাই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার-: হরভজন সিং

খারাপ পারফর্ম্যান্স করলে যেমন কারও সমালোচনা করতে পিছপা হন না হরভজন সিং, ঠিক তেমনই ভালো খেললে প্রশংসা করতেও কুণ্ঠাবোধ করেন না ভাজ্জি। ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় টেস্টের পরে ম্যাচের নায়ক রবীন্দ্র জাদেজাকে নিয়ে এমন এক মন্তব্য করেন সর্দার, যাকে চূড়ান্ত সার্টিফিকেট বললেও ভুল বলা হয় না।

আসলে জাদেজাকে বিশ্বের সেরা অল-রাউন্ডারের তকমা দেন হরভজন। সেই সঙ্গে সর্দার এও জানান য, এই মুহূর্তে জাদেজার সমকক্ষ অল-রাউন্ডার রয়েছেন একজনই। তিনি অন্য কেউ নন, ইংল্যান্ডের ক্যাপ্টেন বেন স্টোকস।

Sports Tak-এর আলোচনায় হরভজন বলেন, ‘রবীন্দ্র জাদেজার ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না। বল হাতে জাদেজা এককথায় অসাধারণ। তবে ব্যাট হাতেও অনেক উন্নতি করেছে ও। এমনকি ওকে যদি ৪-৫ নম্বরে ব্যাট করতে পাঠানো হয়, তাহলেও দরকারের সময় ও আপনাকে রান এনে দেবে। আমার মতে, এই মুহূর্তে বিশ্বক্রিকেটে ওই সেরা অল-রাউন্ডার। একমাত্র বেন স্টোকসের তুলনা চলে ওর সঙ্গে।’

ভাজ্জি আরও যোগ করেন, ‘দিল্লি টেস্টে জাদেজা যে কাজটা সব থেকে ভালো করেছে, সেটা হল লাইন-লেনথ বজায় রাখা। একটানা স্টাম্পে বল করে গিয়েছে। অজিরা সুইপ শট খেলার চেষ্টা করেছে বটে, তবে এমন লো-বাউন্সের পিচে যেটা কাজে লাগেনি।’

এখন তো আমরা ১৪০-১৪৫ এ খেলে অভ্যস্ত হয়ে গেছি-: সুজন

দ্বিতীয় দফা বাংলাদেশের প্রধান কোচের দায়িত্ব নিতে ঢাকা এসে পৌঁছেছেন চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। সোমবার রাত ১০টা ২৬ মিনিটে ঢাকা এসে পৌঁছান তিনি। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সংবাদকর্মীদের ভিড়ের মধ্য দিয়েই বিসিবির গাড়িতে করে হোটেলে চলে গেছেন এই শ্রীলঙ্কান। এক সপ্তাহ পরই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কেমন করতে পারে বাংলাদেশ? ইংলিশ ক্রিকেট দলের কথা ভাবলেই সবার আগে মনে আসে, গতিময় পেস বোলিংয়ের কথা। টাইগাররা কি পারবে পেস ঝড় সামাল দিয়ে ভালো কিছু করতে?

বিসিবি পরিচালক এবং বেশিরভাগ সময় বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করা খালেদ মাহমুদ সুজন অবশ্য মনে করেন না, ইংল্যান্ডের পেস বোলিং খুব একটা বিপদে ফেলতে পারবে টাইগারদের।

ইংল্যান্ড সিরিজে চ্যালেঞ্জের বিষয়ে সুজন বলেন, ‘ইংল্যান্ড বিশ্বসেরা দল। চ্যালেঞ্জ তো সবখানে। নিশ্চিতভাবে আমাদের মেনে নিতে হবে যে, ওরা আমাদের থেকে বেটার সাইড। আমাদের হোম কন্ডিশনে আমরা যে ভালো দল, এটা তো আমরা সবসময় প্রমাণ করেছি। কিন্তু সেটা মুখে বললে হবে না, কাজেও করতে হবে।’

‘শুধু এ কন্ডিশন না, গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকাতে গিয়ে ওদের ওয়ানডে হারিয়েছি আমরা। ওয়ানডে সংস্করণে নিশ্চিতভাবে আমরা শক্তিশালী দল এবং আমি একটা সিরিজ জয়ের আশা করতেই পারি। সত্যি কথা বলতে আমি সিরিজ জয়ের আশা করি’-যোগ করেন সুজন।

ইংল্যান্ড ফাস্ট বোলিং নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু দেখেন না সুজন। তার কথা, ‘এখন তো আমরা ১৪০-১৪৫ এ খেলে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। আমার মনে হয় যারা জাতীয় দলে খেলে, লিটন দাস বলেন কিংবা সাকিব আল হাসান বলেন বা মুশফিকুর রহিম; টপ অর্ডারে যারা ব্যাটিং করে, তারা কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশনে ওরকম উইকেটেও ভালো ব্যাটিং করেছে, প্রমাণ করেছে। আমি মনে করি না যে, খুব কঠিন হবে। আর আমাদের উইকেট থেকে পেসাররা যে খুব একটা বাড়তি সুবিধা পাবে, তাও কিন্তু হবে না।’

এক মাসের হোটেল বিল ৩ কোটি টাকা

0

হোটেলে দিনযাপন শেষ। সৌদি আরবে গিয়ে অবশেষে পাকাপাকি বাড়ি জুটল ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর। আল নাসেরে খেলতে আসার পর থেকে একটি বিলাসবহুল হোটেলে থাকছিলেন তিনি। রিয়াধেই নিজের বাড়ি খুঁজে নিয়েছেন। সেখানে স্ত্রী-সন্তানদের পাশাপাশি রোনাল্ডোর মা-ও থাকবেন। তবে এত দিন হোটেলে থাকার কারণে যে পরিমাণ অর্থ রোনাল্ডোকে দিতে হবে, তা দেখে অনেকেই হতবাক হয়ে পড়েছেন।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গত এক মাসে ওই হোটেলে থাকতে রোনাল্ডোর খরচ হয়েছে আড়াই লক্ষ পাউন্ড। বাংলাদেশী মুদ্রায় যা প্রায় তিন কোটি টাকারও বেশি । রোনাল্ডোর সঙ্গে থাকতে সম্প্রতি রিয়াধে এসেছেন তাঁর মা। মা-কে সঙ্গে নিয়েই নতুন বাড়িতে উঠেছেন রোনাল্ডো। তবে সৌদির কোথায় রোনাল্ডোর পাকাপাকি বাড়ি, তা এখনও জানা যায়নি। যেখানেই থাকুন, রোনাল্ডোর জন্য বরাদ্দ থাকবে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

রিয়াধে রোনাল্ডোকে রাখা হয়েছিল ‘ফোর সিজন্‌স’ হোটেলের কিংডম টাওয়ারে। দেশের অন্যতম সেরা বিলাসবহুল হোটেল সেটি। তিনি এমন একটি স্যুটে ছিলেন, যেখানে থাকার সামর্থ্য রয়েছে দেশের ধনবান ব্যক্তিদেরই। রিয়াধের অন্যতম সেরা স্যুটে রাখা হয়েছিল তাঁকে। রোনাল্ডো ছাড়াও তাঁর পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং নিরাপত্তারক্ষীদের জন্যে রয়েছে আরও ১৬টি ঘর। রোনাল্ডো যে ঘরে থাকছেন, সেটির আয়তন তিন হাজার ফুট। এক মাসের জন্যে ভাড়া নেওয়া হয়েছে সেটি। রোনাল্ডো এবং তাঁর সঙ্গীরা মোট দু’টি তলায় ছিলেন। রোনাল্ডোর ঘরের পাশেই ছিল ব্যক্তিগত অফিস, ডাইনিং রুম এবং মিডিয়া রুমও।

আমি এখন ক্লান্ত, পরে কথা বলব-: হাথুরাসিংহে

ঢাকায় পৌঁছেছেন চন্দিকা হাথুরাসিংহে। সোমবার রাত ১০টা ২৬ মিনিটে হাথুরুকে বহন করা সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান কোচ হিসেবে তাকে দ্বিতীয় দফায় নিয়োগ দিয়েছে বিসিবি।

দীর্ঘ পাঁচ বছর পর বাংলাদেশের কোচ হিসেবে দ্বিতীয় দফায় এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আজ কথা বলেননি হাথুরা। বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জের সামনে সাংবাদিকদের ভিড় এড়িয়ে তাকে বহনকারী গাড়িটি বিকল্প রাস্তায় বেরিয়ে আসে। বাইরে আসার পর গাড়িতে বসেই তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশে হাত নাড়েন।

এসময় সাংবাদিকরা তাকে কথা বলার অনুরোধ জানালে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে আবার আসতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। এই দেশের মানুষের টানেই ফিরে এসেছি। সবার জন্য ভালোবাসা রইল। আমি এখন ক্লান্ত, পরে কথা বলব।’ এরপর গাড়িটি বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

বাড়ি বিক্রি করছেন রোনালদো, দাম ৬৫ কোটি টাকা

ইউরোপ অধ্যায় শেষ করে গত ডিসেম্বরে মধ্যপ্রাচ্যে পাড়ি জমিয়েছেন পর্তুগিজ তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে রোনালদো এখন সৌদি ক্লাব আল নাসরের। এশিয়ার ক্লাবটির সঙ্গে ২০২৫ সালের গ্রীষ্ম মৌসুম পর্যন্ত চুক্তি করেছেন সিআর সেভেন।

সৌদিতে পরিবারসহই থাকছেন রোনালদো। ওল্ড ট্রাফোর্ডের বাড়ি ছেড়ে প্রেমিকা আর সন্তানদের নিয়ে রিয়াদের বিলাসবহুল হোটেলে থাকছেন তিনি। জানা গেছে, সৌদিতে আসায় ইংল্যান্ডের চেশায়ারে অবস্থিত নিজের আলিসান বাড়িটি বিক্রি করতে যাচ্ছেন পর্তুগিজ তারকা।

ইতোমধ্যে বিলাসবহুল এই বাড়িটি বিক্রির দায়িত্বে থাকা আবাসন এজেন্ট জ্যাকসন-স্টপস ক্রেতা খোঁজা শুরু করা দিয়েছে। আধুনিক সব সুবিধা থাকা এ বাড়ির মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৬১ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৬৫ কোটি টাকা।

রোনালদোও ওই বাড়িতে আছে সাতটি বেডরুম, ছয়টি বাথরুম। বাড়িটিতে আছে একটি হাই-টেক ফিটনেস রুম। বিশাল একটি সুইমিংপুলের সঙ্গে আছে জাকুজ্জি (সুইমিংপুলের সঙ্গে থাকা বাথটাব)। এছাড়াও আছে একটি উচ্চ প্রযুক্তির জিমনেসিয়াম, বিশাল কিচেন ও একটি সিনেমা রুম। এছাড়া প্যাডল টেনিস কোর্ট ও চারটি গাড়ি রাখার মতো পার্কিং ব্যবস্থা রয়েছে।

সাবিনাদের বেতন বাড়ছে

নারী ফুটবলে একের পর এক সাফল্য। সাফের সব শিরোপাই তাদের জেতা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সাফল্য গত বছর সিনিয়র সাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়া। এই অর্জনের পরও বেতন বাড়েনি সাবিনা খাতুনদের। তাই তারা বেতন বৃদ্ধির দাবি তুলেছেন বাফুফে সভাপতির কাছে। সাথে দাবি করেছেন ম্যাচ ফিরও। ভালো মানের বুটও তাদের দিতে হবে।

কাজী সালাহউদ্দিন কাল জানান, মেয়েদের দাবি একেবারেই সঠিক। আমরা তাদের বেতন বৃদ্ধির চেষ্টা করছি। তারা ৫০ হাজার টাকা করে বেতন দাবি করেছে। আমরা চেষ্টা করবো সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা করে দিতে। তবে তা সবার জন্য এক হারে নয়। ক্যাটাগরি অনুযায়ী।

তিনি আরো বলেন, মেয়েরা ম্যাচ ফি দাবি করেছে ২০ হাজার টাকা করে। আগে কখনও ম্যাচ ফি দেয়া হয়নি। এখন দেখি কতো করে তাদের ম্যাচ ফি দেয়া যায়। তাদের ভালো বুটও দেয়া হবে।